২৭শে আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১১:৪৭ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৬, ২০১৯
নিজস্ব প্রতিবেদক
বৃষ্টি ভোগান্তিতে শেষ হলো শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবি)’র ভর্তি পরীক্ষা। শাবি’র ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষ প্রথম সেমিস্টারের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮টিসহ নগরীর ৩২টি কেন্দ্রে ‘এ’ইউনিটের পরীক্ষা ও বেলা আড়াইটা থেকে ৪৬টি কেন্দ্রে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
ভোর থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের। শাবি ক্যাম্পাসসহ কয়েকটি পরীক্ষার সেন্টার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। অভিভাবকরা বলছেন, যাতায়াতের ক্ষেত্রে তাদের বেশি বিড়ম্বনায় পড়তে হয়নি। তবে বৃষ্টির কারণে তারা বেশ ভোগান্তিতে পড়েছেন। অনেককেই কাক ভেজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা গেছে সড়কে।
ঢাকা থেকে আসা ভর্তিচ্ছু সাকিব আহমদ বললেন, সিলেটে আসার সময় ছাতা নিয়ে আসিনি। এখন কাল রাত থেকেই কাক ভেজা হয়ে ঘুরতে হচ্ছে। পরীক্ষার সেন্টারে যাওয়ার সময়ও ভিজে ভিজে যেতে হয়েছে।
অপর পরীক্ষার্থী নাজনিনও একই কথা বললেন। আর কুমিল্লা থেকে আসা তাহমিনার বাবা ফরিদ উদ্দিন বলেন, রাতেই সিলেটে এসে পৌঁছে এক আত্মীয়ের বাসায় থেকেছি। সকালে ওখান থেকে ছাতা নিয়ে বের হওয়াতে কিছুটা নিস্তার হয়েছে।
আরেক অভিভাবক ফাতেহা ইয়াসমিন বলেন, আমি সকাল থেকে পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আমার মেয়ে এ ইউনিটে পরীক্ষা দিচ্ছে। সকাল থেকে বৃষ্টি হওয়ার কারণে বৃষ্টিতে ভিজে এখানে দাঁড়িয়ে আছি। বৃষ্টিতে কোথাও দাঁড়ানোর মত জায়গা না থাকায় বৃষ্টিতে ভিজেই দাঁড়িয়ে আছি।
এদিকে পরীক্ষা চলাকালে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমদসহ শিক্ষক-কর্মকর্তারা বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র ঘুরে দেখেন। পরীক্ষার সার্বিক বিষয়ে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিও সন্তোষজনক।’
এ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭০৩টি (কোটাসহ) আসনের বিপরীতে এবার আবেদন করেছে ৭১ হাজার ১৮ জন শিক্ষার্থী। সে হিসেবে একটি আসনের জন্য ৪২ জন শিক্ষার্থী লড়ছেন। পরীক্ষা চলাকালীন ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কর্মকা-, সভা-সমাবেশ ও মিছিলে নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে।
এবার ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির পক্ষ থেকে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় ২০টি বাস প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ‘বুস্টার্স’ এবং ‘সিলেট বাইকিং কমিউনিটি’ যৌথভাবে বিনামূল্যে মোটর সাইকেল সেবা প্রদান করছে। একই সাথে সিলেট মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজ কেন্দ্রে অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীদের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের দুটি বাস প্রদান করেছে।
যানজট নিরসন এবং ভোগান্তি ঠেকাতে কাজ করছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ। সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক উত্তর) জ্যোর্তিময় সরকার বলেন, নগরীর পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট মাধ্যমে নিরাপত্তা প্রদান করা হয়।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ভর্তি পরীক্ষায় ডিজিটাল ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষা হলে প্রবেশের দায়ে ৫ পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। চারটি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে তাদেরকে আটকের পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আটককৃতদের কাছে থেকে ক্যালকুলেটর, সিমসহ বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার শাবির ‘এ’ ও ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ছিল। সকাল সাড়ে ৯টায় ‘এ’ ইউনিটে এবং বেলা আড়াইটায় ‘বি’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। উভয় ইউনিটের জন্য কেন্দ্র ছিল ৪৩টি।
ভর্তি পরীক্ষায় চারটি কেন্দ্রে ৫ শিক্ষার্থী ক্যালকুলেটরের মধ্যে সিম ঢুকানো ডিজিটাইল ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষা হলে প্রবেশ করেন। পরীক্ষকদের নজরে পড়ার পর তাদের আটক করা হয় বলে জানান মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (গণমাধ্যম) জেদান আল মুসা।
তিনি জানান, মঈন উদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজ থেকে একজন, সিলেট সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে একজন, সিলেট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে একজন এবং মদিনা মার্কেটস্থ শাহজালাল জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্র থেকে দুই শিক্ষার্থীকে জালিয়াতির ডিজিটাল ডিভাইসসহ আটক করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ক্যালকুলেটরে সিম ব্যবহার করে উত্তর আদান-প্রদান করার চেষ্টাকালে তাদেরকে আটক করা হয়।
এদের মধ্যে বগুড়ার বৃন্দাবন পাড়ার আব্দুল গফুরের ছেলে মাহমুদুল হাসানকে (১৮) পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে আটক করা হয়। বাকি আটককৃতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
এব্যাপারে শাবির প্রক্টর অধ্যাপক জহির উদ্দিন আহমেদ বলেন, আটককৃতদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শাবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদও পাঁচ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল ডিভাইসসহ আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবি)শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আজ শনিবার। আগামীকাল রবিবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা। ফলে অনেক পরীক্ষার্থীই সিলেট থেকে সরাসরি চট্টগ্রাম যাবেন। আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রাম যেতে আগ্রহী ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে বাস ব্যবসা শুরু করেছেন শাবি’র কিছু শিক্ষার্থী। পরিবহন স্বল্পতার সুযোগ নিয়ে অন্যায়ভাবে মুনাফা লোটার অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে।
ভর্তিচ্ছু একাধিক শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, রসায়ন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী শাহ মোহাম্মদ শাকিল ক্যাম্পাসে এই ব্যবসা শুরু করেন। তিনি বাসের সিটপ্রতি ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া বেশি নিচ্ছেন। স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজের নামে তিনি বাস ব্যবসা নিয়ে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ জানিয়েছে, এ ব্যবসা চালানোর জন্য কারও কোনও অনুমতি নেননি ওই শিক্ষার্থী। শাকিলের দেখাদেখি আরও কিছু শিক্ষার্থী একই ধরনের ব্যবসা শুরু করেছেন বলেও জানা গেছে।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার পরদিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা থাকায় সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পরিবহন সেবায় টিকিট সংকট বেশ কিছু দিন থেকেই। এ বিষয়টি কাজে লাগিয়ে শাকিল কুমিল্লা ট্রান্সপোর্টের নিচু মানের ৪৫ সিটের ২০টি বাস ভাড়া করেন। যেগুলো বিভিন্ন সময়ে সিলেট থেকে চট্টগ্রামে যাবে বলে চুক্তি করা হয় বলে দাবি করছেন শাকিল। এই রুটের বিআরটিসি বাস সার্ভিসের ভাড়া ৬০০ টাকা; এনা, সৌদিয়া পরিবহনের ভাড়া সর্বোচ্চ ৭০০ টাকা। তবে শাকিল কুমিল্লা ট্রান্সপোর্টের নিম্নমানের বাসগুলোর ভাড়া প্রতি সিটভেদে ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত রাখছেন পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে। উপায় না দেখে পরীক্ষার্থীরাও অতিরিক্ত মূল্যে টিকিট কিনতে বাধ্য হচ্ছেন শাকিলের কাছ থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও তিন-চারজন শিক্ষার্থী এ ধরনের ব্যবসায় যুক্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপে এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে বাংলা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী অপু পাল, পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের আলমগীর মাহবুব, লোকপ্রশাসন বিভাগের মাহবুবুর রহমান জনপ্রতি বাসের সিটভাড়া বাবদ ৮০০-৯০০ টাকা করে নিচ্ছেন। এছাড়া পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের সরদার ইমন ও সাজ্জাদ ভূইয়াও এর সঙ্গে জড়িত বলে জানা যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমেস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষার্থী ওমর ফারুক পলাশ বলেন, ‘বাসে যে হারে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হচ্ছে, তাতে প্রতি বাসে গড়ে ১০,০০০ টাকা করে লাভ করলে ২০টি বাসে তার লাভ দাঁড়াচ্ছে দুই লাখ টাকার মতো। এটা আসলে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের আবেগকে পুঁজি করে এক ধরনের ব্যবসা।
শাবিপ্রবির কুমিল্লা অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘কুমিল্লা ট্রান্সপোর্টের বাসগুলোর অবস্থা খুব একটা ভালো না। এই জন্য আমরাও খুব কম যাতায়াত করি এই বাসে। এই নিম্নমানের বাসগুলো ঠিকসময়ে সিলেট থেকে চট্টগ্রামে পৌঁছে কিনা তা নিয়ে আমি যথেষ্ট সন্দিহান।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, সিলেট বাইকিং কমিউনিটি, বুস্টারসসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন স্বেচ্ছাসেবা দিচ্ছে। সেখানে শাকিল যা করছেন যা মোটেও ঠিক নয়। বিষয়টি আমাদের লজ্জায় ফেলছে।’
তবে এ বিষয়ে কথা বললে ব্যবসার বিষয়টি এড়িয়ে যান শাকিল। তিনি বলেন, ‘আমি মোটেও লাভ করছি না। পরীক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে আমি এ উদ্যোগ নিয়েছি।’ পরিবহন ব্যবসার বিষয়ে কারও কাছ থেকে কোনও অনুমতি নেননি বলেও স্বীকার করেন তিনি। তিনি আরও জানান, তার ভাড়া করা এসব বাস দুর্ঘটনার শিকার হলে এর দায়ভার তিনি নেবেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও ভর্তি কমিটির শৃঙ্খলা উপ-কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমদ বলেন, ‘শাকিল বা অন্য যারা ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য বাসের ব্যবসা শুরু করছে, তাদের কেউই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে কোনও অনুমতি নেয়নি। এ ধরনের কাজে আমি চরম সংক্ষুব্ধ। এটা ন্যক্কারজনক। আমি ওসিসহ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। পুলিশ বলেছে, সার্বিক দিক বিবেচনায় বাস ভাড়া ৮০০ টাকার বেশি মানা যায় না। কারও কাছ থেকে যদি ৮০০ টাকার বেশি টাকা নেয় তাহলে সে যাতে তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ফেরত দেয়। তা না হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পদক্ষেপ নেবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টিও আমরা ভাবছি।
প্রক্টর জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ মূল ফটকসহ বিভিন্ন স্থানে ছোটখাটো ব্যবসা করে। তারা মূল ফটকে ক্যাম্পাসের বাইরে ব্যবসা করছে। তবে তারা কোনও অনুমতি নেয়নি। কিন্তু ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসা ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে বেশি ভাড়া নিচ্ছে বলে আমার কাছে অনেক অভিযোগ এসেছে। আমরা পরীক্ষা শেষে তাদের ডেকে প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে পদক্ষেপ নেবো।
এ বিষয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আজবাহার আলী শেখ বলেন, শিক্ষার্থী বাস ব্যবসার বিষয়টি আমাদের জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমদ স্যার। তবে শাকিল এ ধরনের কোনও অনুমতি আমাদের কাছ থেকে নেননি। অনেকেই যেখানে স্বেচ্ছাসেবা দিচ্ছে, সেখানে পরীক্ষার্থীদের আবেগকে পুঁজি করে এ ধরনের ব্যবসা একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর করা উচিত না। আমরা বিষয়টি দেখবো।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও নির্বাহী সম্পাদক : নাজমুল কবীর পাভেল
(পরিচালক)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ আম্বিয়া পাভেল
শ্রীহট্ট মিডিয়া লিমিটেডের কর্তৃক ব্লু-ওয়াটার শপিং সিটি, ৯ম তলা (লিফটের-৮), জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে প্রকাশিত। ( শ্রীহট্ট মিডিয়া লিমিটেডের দুইটি প্রতিষ্ঠান দৈনিক সিলেটের দিনকাল ও সিলনিউজবিডি ডট কম)
office: Anamika-34. Purbo Shahi Eidgah, Sylhet 3100.
ইমেইল : pavel.syl@gmail.com
ফেইসবুক পেইজ : Facebook
মোবাইল: +8801712540420
Design and developed by M-W-D