সিলেটে অ প রা ধী দে র মধ্যে এখন ইয়া নাফসি!ইয়া নাফছি!

প্রকাশিত: ১:২০ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৫

সিলেটে অ প রা ধী দে র মধ্যে এখন ইয়া নাফসি!ইয়া নাফছি!

সিলেটের এক পীরের পানি পড়ায় এখন আর কাজ হচ্ছেনা !সিলেটে অ প রা ধী দে র মধ্যে এখন ইয়া নাফসি!ইয়া নাফছি!

আদালতের নোটিশ : জবাবে ডিসি সারওয়ারের প্রতিক্রিয়া

 

অনলাইন ডেস্ক : সিলেটের এক পীরের পানি পড়ায় বলির পাঠায় পরিনত হচ্ছেন দুই শিক্ষক । পীর সাহেব এক মাথা মোঠা ফটো সাংবাদিক সহ ২৯ জন সাংবাদিকের টিমের পরামর্শে চলেন। পীর সাহেব উনার বাসায় রাত ২ টার পর ফজর পর্যন্ত চলে শলা-পরামর্শ। তাদের পরামর্শে

সম্প্রতি খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করার ঘটনায় আদালতে এক স্বত্ত মামলা হয়।সিলেটের নবাগত জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমকে ‘কারণ দর্শানোর নোটিশ’ (শোকজ) দিয়েছেন আদালত।এক আদেশে তাকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম দৈনিক জালালাবাদকে বলেন, প্রতিষ্ঠানের সার্ভিস রুলস এবং রেগুলেশন অনুযায়ী, কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে পদ গ্রহণ করতে পারে না।

তিনি আরও বলেন, আদালতের নির্দেশনা পেয়েছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই লিখিত জবাব দাখিল করা হবে। এব্যাপারে তিনি আইন মেনেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

স্বত্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদেশ দিয়েছেন সিলেটের সিনিয়র সহকারী জজ (সদর) আদালত। ‘এখতিয়ারবহির্ভূত ও বেআইনি সাময়িক বরখাস্ত আদেশ’- এই অভিযোগে দায়ের করা এক স্বত্ত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশনা জারি করেন। আদালতে মামলাটি করেন বরখাস্ত হওয়া শিক্ষক আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিন। এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী এ এইচ ইরশাদুল হক।

ঘটনার সূত্রপাত গত ৯ সেপ্টেম্বর। ঐ দিন খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে একজন নতুন প্রিন্সিপাল দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর সিনিয়র শিক্ষক আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিন নিজেদের উদ্যোগে যথাক্রমে ভাইস প্রিন্সিপাল (নারী) এবং ভাইস প্রিন্সিপাল (পুরুষ) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কোনো বৈধ নিয়োগপত্র বা প্রমোশন ছাড়াই জোরপূর্বক এই পদে দায়িত্ব নেন এবং স্কুলের ওয়েবসাইটে তাদের পদবির হালনাগাদ করেন। শুধু তাই নয়, স্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রেস রিলিজ দিয়ে ব্যাপক প্রচারও চালান। এতে প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের অভিনন্দন জানাতে ‘বাধ্য’ করা হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সিলেটের ডিসি মো. সারওয়ার আলম দু’জন শিক্ষককে বরখাস্ত করেন।

এ ব্যাপারে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম দৈনিক জালালাবাদকে বলেন, প্রতিষ্ঠানের সার্ভিস রুলস এবং রেগুলেশন অনুযায়ী, কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে পদ গ্রহণ করতে পারে না। কোনো বৈধ কর্তৃপক্ষের নিয়োগপত্র না থাকা অবস্থায় এই পদে বসা সম্পূর্ণ বেআইনি। সার্ভিস রুলস ভঙ্গ করায় আবেদা হক ও রোকন উদ্দিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এরপর তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। এই বরখাস্ত আদেশকে ‘অবৈধ ও এখতিয়ারবহির্ভূত’ দাবি করে দুই শিক্ষক আদালতে স্বত্ব মোকদ্দমা দায়ের করেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আমার জবাব জানতে চেয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, আদালতের নির্দেশনা পেয়েছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই লিখিত জবাব দাখিল করা হবে। এব্যাপারে তিনি আইন মেনেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

একটি নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা যায়,স্ব-শিক্ষিত মাথা মোঠা ফটো সাংবাদিক সিলেটে ২০০৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সাংবাদিকের ক্ষতি করেছে ।সবাই তার চতুরতা ধরে ফেলছে।সু-চতুর পীর ও স্ব-শিক্ষিত মাথা মোঠা ফটো সাংবাদিক এর পাশে কয়েকজন দাগী অপরাধী সাংবাদিক ছাড়া সবাই নিজেদের জান বাচাতে ব্যস্ত বড় বড় অপরাধী সাংবাদিকরা উমরা করতে সেৌদি আরবে আল্লার বাড়ীতে পাড়ি জমাচ্ছেন।সিলেট অপরাধী শুন্য হয়ে পড়েছে। সবার মধে‌‌্য ইয়া নফচ্ছি!ইয়া নফচ্ছি।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

ফেসবুকে সিলেটের দিনকাল