তাহিরপুরে দুই মাদক কারবারীর রামরাজত্ব অতিষ্ঠ এলাকাবাসী

প্রকাশিত: ১০:২৮ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৭, ২০১৯

তাহিরপুরে দুই মাদক কারবারীর রামরাজত্ব অতিষ্ঠ এলাকাবাসী

তাহিরপুর প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় ভারতীয় নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য চোরাইপথে এনে দুই মাদক কারবারী ব্যপড়ুয়া হয়ে রমরমা ভাবেই ধরাচোয়ার বাহিরে থেকে নিজেরদেরকে গড়ে তুলেছে তাহিরপুর উপজেলার সব থেকে বড় মাদক কারবারি। চিহ্নিত মাদক কারবারী হল উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বোড়খারা গ্রামের মৃত-সুন্দর আলীর ছেলে জালাল মিয়া (৪২),সুত্রে জানাযায় জালাল মিয়া নামের মাদক কারবারী দীর্ঘ কয়েক বছর ধরেই নিষিদ্ধ মাদকের ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে।অপরজন হল একই ইউনিয়নের হলহলিয়া চরগাও গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে গফফার মিয়া (৩২) সে একতা বাজারে নিয়মিত ভাবেই ভারতীয় নিষিদ্ধ মদের ব্যবসা করে যাচ্ছে ধরাচোয়ার বাহিরে থেকে। এই দুই মাদক কারবারী প্রশসনকে তোয়াক্ষা না করে নিজেদের কোটিপতি হওয়ার স্বপ্ন গুনছে।তাহিপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে শুরু করে গোটা উপজেলায়,মদ, গাঁজা,ইয়াবা,ভারতীয় অফিসার্স সহ ধরা পড়েছে মাদক কারবারীরা।বাংলাদেশ বর্ডারগার্ড সুনামগঞ্জ -২৮ ব্যটালিয়ন (বিজিবি) ও তাহিরপুর উপজেলার থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানের মধ্যদিয়ে মাদক ব্যসায়ী সহ কারবারীরা আটক হয়েছে ।বিজিবি-থানা পুলিশ তাদের দায়িত্ব নিয়মিত ভাবেই প্রশংসার সাথে পালন করে আসছেন বিগত দিনে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক,একজন বলেন এই দুই জনের কারনে আমাদের এলাকার যুব সমাজ ধবংসের দিকে যাচ্ছে।আমরা তাদের কাছে বড় অসহায় তাদেরকে কিছু বলতে পারিনা তাদের ভয়ে।বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে পড়েছি বাংলাদেশের সব জায়গায় মাদকের অভিযান চলছে এমনকি তাহিরপুর উপজেলায় অনেক মাদক ব্যবসায়ী আটক হয়েছে।তাই আমরা এলাকাবাসী প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করছি। এই বিষয়ে বাংলাদেশ বর্ডারগার্ড সুনামগঞ্জ ২৮-ব্যটালিয়ন (বিজিবি) অধিনায়ক লে কর্নেল মাকসুদুল আলম সংবাদ কর্মীকে বলেন,সীমান্তের বিজিবি সদস্যরা তাদের দায়িত্ব কঠোর ভাবে সুনামের সাথে পালন করে আসছে।তিনি আরো বলেন বিগত দিনে সীমান্তের চোরাকারবারীরা গোপন সংবাদের মাধ্যমে আটক হয়েছে।তবে আমাদের এই ধারা অব্যাহত থাকবে আমরা কাউকে ছাড় দেইনি আর দিব না। তাহিরপুর থানার ওসি আতিকুর রহমান বলেন,মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ সদস্যরা গোপন সংবাদের বিত্তিতে ভিবিন্ন এলাকা থেকে মাদক কারবারীদের আটক করে আসছেন নিয়মিত ভাবেই,আমাদেরকে সহযোগিতা করলে আমরা আরো দ্রুত সময়ের মধ্যদিয়ে তাদেরকে আইনের আওতায় আনতে পারব।